We are available at

চুল পড়া বা মাথার টাক

হেয়ার ফল বা চুলের সমস্যা / মাথার টাকঃ—

প্রায় প্রত্যেক শহরতলিতে,মেট্রোসিটিতে,টাউনে এই একটি সমস্যা নিয়ে বহু ক্লিনিক রয়েছে যেখানে সদ্য রোজগার করা ছেলেরা অনেক টাকা পয়সা গুঁজে দিয়ে আসছে শুধু একটু চুলের জন্য!!! মাথার টিকিতে একটু ঘন চুলের অভিপ্রায়ে!

এই একটি সমস্যা যেটার সমাধানের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি আর মনমাতানো বুলিতে বাজারে রমরমিয়ে চলছে সমস্তরকম শ্যাম্পূ, মাথার তেল৷ এই একটি সমস্যা যেটির সমাধানের শেষ কিনারাতে পৌঁছেও টাকলা মাথার ঐ যুবকটা অনেক টাকা খরচ করে উইগ লাগিয়ে বা কৃত্রিম চুল লাগিয়ে এমন ভাবটা দেখাচ্ছে যেন সমাধানের সেরাটা পেয়ে গেছে!

বলছি মাথার টাকের কথা৷ হ্যাঁ, এটা বর্তমান কালে বয়ঃবৃদ্ধির সাথে সাথে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের বেশী বেশী দেখা দিচ্ছে৷ মাথার সিঁথিতে চুল না থাকলে মানসিকভাবে যেমন ব্যক্তিটি ভেঙ্গে পড়েন ঠিক তেমনি দর্শনেও মলিনতা আসে৷ ছেলেদের প্রায় ৩০-৫০% যেখানে মেয়েদের ৫-২০% ৷

এই সমস্যাটা আমরা সামনে যত এগাব, ততই বাড়বে—এতে কোন সন্দেহ নেই৷ যুগের পরিবর্তনে ও অগ্রগতিতে যেমন মানুষের মধ্যে বহুবিধ ক্রনিক দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন অসুখ যেমন—বাঁত ব্যাথা, প্রেসার সুগার, থাইরয়েড, এন্জাইটি ডিপ্রেশন,ইনসমনিয়া লেথার্জি, ওবেসিটি গ্যাসের সমস্যা প্রভৃতি বাড়ছে ঠিক তেমনি মাথার টাকের সমস্যাও বাড়ছে৷

হেয়ার ফলিকল গুলিতে DHT (Dihydrotestosterone)  চুলের এনাফেজকে কমিয়ে দেয় এবং চুলের বৃদ্ধিকে বাধা দেয়৷ এই হরমোনটি টেষ্টোষ্টেরন থেকে Type  2 alfa reductase enzyme এর সাহায্যে রূপান্তরিত হয় এই হেয়ার ফলিকলে৷ যত বেশী বেশী এই DHT হেয়ার ফলিকলে থাকবে তত বেশী বেশী চুল খসে খসে পড়বে৷ এই Testosterone হরমোনটি মহিলাদের থেকে পুরুষদের বেশী থাকে৷ মেয়েদের ও ছেলেদের উভয়ের জন্য এড্রিনালিন গ্লান্ড এর কর্টেক্স থেকে অন্যান্য হরমোন যেমন ইষ্ট্রোজেন,প্রজেষ্টেরন,এল্ডোষ্টেরন,কর্টিসল,এড্রিনালিন (এপিনেফ্রিন ,নর এপিনেফ্রিন) নিঃসৃত হয়৷ যেহেতু এই গ্রন্থিটি এন্ডোক্রিন এবং সরাসরি রক্তে চলে আসে হরমোনগুলি—ফলে যখনই প্রয়োজনীয় ট্রিগার বা হরমোনগুলির নিঃসরনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী হয় তখনই সবগুলিই নির্দিষ্ট অনুপাতে ও মাত্রায় ক্ষরিত হয়ে সরাসরি রক্তে মিশে গিয়ে সর্বাঙ্গে সরবরাহ হয়৷ এক্ষনে, যেহেতু, টেষ্টোষ্টেরন ছেলেদের দেহে বেশী তাই এদের মাথার টাক হওয়ার প্রবণতাও বেশী৷ আবার, যখন ছেলেরা বা পুরুষরা অফিস,কর্মস্থলে বা বাড়ির বাইরে থাকে তখন তাদের দেহের সর্বোচ্চ শিখরে অবস্থিত মাথার টিকিটিতে সর্বনিম্ন রক্ত পরিবাহিত হয়৷ ফলে, পর্যাপ্ত রক্তের অভাব স্বভাবত থাকার সম্ভাবনা বেশী যখন পুরুষটির DHT মাথার চামড়াতে বেশী,রক্তে অবস্থিত বিভিন্ন হেভি মেটাল (মার্কারী,কপার,এলুমিনিয়াম,নিকেল,ক্যাডমিয়াম,আর্সেনিক ) যথেষ্ট পরিমাণে বিরাজমান৷ উপরন্তূ, ক্রনিক EBV ইনফেকশনে লিভার, ব্লাড স্যাচুরেট থাকলেও হেয়ার ফলিকলগুলিতে ঘনরক্তের প্রবণতা বেশী৷ তাতে হেয়ার ফলিকগুলিতে ১০০% অক্সিজেন সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হবে৷ হেয়ার গ্রোথের জন্য হেয়ার ফলিকলে যেসব ট্রেস মিনারেলস, মাইক্রোমিনারেলস,নিউট্রিয়েন্ট প্রয়োজন সেগুলিও অভাব হবে৷ যেহেতু, লিভার অলরেডি প্রেজারভিং ক্ষমতা নষ্ট করে ফেলেছে৷ বায়োএক্টিভ সিলিকন, সেলেনিয়াম, বিটাক্যারোটিন, জিঙ্ক,ভিনামিনস প্রভৃতি যেগুলি হেয়ার গ্রোথে অপরিহার্য সেগুলি অপর্যাপ্ত থাকলেও চুলের এনাফেজ কমে যাবে,ক্যাটাফেজ বেড়ে যাবে৷ চুল ঝরে ঝরে পড়বে৷ চুলের গোঁড়া শক্ত হবেনা৷ হেয়ার ফলিকল ভালনারেবল হয়ে যাবে৷ অনেক সময় পারমানেন্টলি বিনষ্ট হয়ে যাবে৷ একবার হেয়ার ফলিকল পারমানেন্ট নষ্ট হলে ঐ খানে আর কক্ষনও চুল গজাবেনা৷
তাই, মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের টাক বেশী এবং মাথার টাক বেশী৷

হেরেডিটারি বা বংশগত অসুখ বলে যে ধারণা আমাদের মনে প্রোথিত আছে সেটা ভূল৷ আবার, অটোইমিনিটির জন্য মাথার টাক হয় এই বিশ্বাসও ভূল৷

প্যাথোজেনেসিসঃ

প্রত্যেক হেয়ার ফলিকল এ ক্যাপিলারি সাপ্লাই আছে, নার্ভ সাপ্লাই আছে, সিবেসিয়াস গ্লান্ড আছে, মেলানিন সেল আছে, এরেক্টর মাশল আছে৷ চুলকে টেনে তুললে দেখবেন, চুলের গোঁড়াতে সাদা জেলির মত একটি পদার্থ লেগে থাকে৷ ঐ অন্চলটি হেয়ার ফলিকলের মধ্যে বিরাজ করে৷ ঐ জায়গাটাতে অনবরত চুল কেরাটিনাইজড হয়ে উপর দিকে গ্রো করছে৷ এবং আমাদের চুল বড় হচ্ছে বা লম্বা হচ্ছে৷

এখন, এই হেয়ার ফলিকল চুল তৈরীতে অক্ষম বা পরিপূর্ণ সক্ষম হবেনা অথবা তৈরী হওয়া চুলটা শক্ত করে ধারণ করতে পারবেনা তখন, যখন—

১)হেয়ার ফলিকলে পর্যাপ্ত নিউট্রিশন থাকবেনা৷ ( অবশ্যই এটা প্রোটিন নয়৷ অথচ মার্কেটে হেয়ার প্রোটিন বলে অনেক প্রোডাক্ট রমরমিয়ে চলে এবং ফলাফল জিরো৷)
২)হেয়ার ফলিকলে পর্যাপ্ত ব্লাড সার্কুলেশন থাকবেনা৷ ক্যাপিলারি বা রক্তজালিকাগুলি ছোট ছোট ক্যালিবারে পরিণত হবে অথবা কন্সট্রিকশনে কুঁচকে থাকবে৷ অথবা রক্তজালিকাগুলিতে প্রবাহিত রক্ত ঘন ও থকথকে হবে৷

৩)ব্লাডের বিভিন্ন হেভি মেটাল বিশেষকরে মার্কারি ও কপার যখন হেয়ার ফলিকলের সেলগুলিকে অক্সিডাইজড করে দিবে৷ কোষগুলিকে অক্ষম করে তুলবে৷
৪)ব্লাডে পরিবাহিত EBV সার্কুলেট করলে হেয়ার ফলিকলে সরাসরি এটাক করে ইমিউনোলোজিক্যাল রিয়াকশন ঘটাবে৷ ইনফ্লামেশন ঘটাবে৷ হেয়ার ফলিকল বিনষ্ট করে ফেলবে৷
৫)ক্রনিক স্ট্রেস বা দুঃশ্চিন্তা, ভয়, আতঙ্ক, রাগ, দুঃখ, লস, হিংসা, অহঙ্কার, বিদ্বেষ, দুঃশ্চরিত্রের যে কোন  গুণ প্রভৃতির এক বা একাধিক ব্যক্তির ইমোশনে বা ভাবনাতে লালিত হলে এড্রিনালিন গ্লান্ড টক্সিক ও ক্ষতিকর যে এড্রিনালিন সিক্রেশন করে সেটি সর্বাঙ্গের সমস্ত কোষগুলিকে আগুনে ঝলসিয়ে দেওয়ার মত ঝলসিয়ে দেয়৷ কোষগুলি এসিডে পুড়ে যাওয়ার মত হয়ে যায়৷ কোষগুলির স্বাভাবিক ছন্দ ও কাজ বিঘ্নিত হয়৷
বেকারত্বের যন্ত্রনা, ভালবাসার আঘাত বা লসের যন্ত্রনা, কাজের প্রেসারের যন্ত্রনা, মেজর অসুখে ভূগার যন্ত্রনা প্রভৃতি মানসিক চাপের ক্রনিক প্রভাবেও টক্সিক এড্রিনালিন নিঃসৃত হয়ে হেয়ার ফলিকলকে বিনষ্ট করে৷ এবং শেষ পর্যায়ে টেষ্টোষ্টেরন,প্রজেষ্টেরন,ইষ্ট্রোজেন, কর্টিসল,এড্রিনালিন নিঃশেষ হয়ে যায়৷ তখন মহিলাদের সহবাসে অনীহা, বাসনা কমে যায়৷ পুরুষদেরও৷

উপরের ১,২,৩,৪ এর মধ্যে যে কোন একটি বি ততোধিক থাকলেও এই ৫ নং এর টক্সিক এপিনেফ্রিন সবগুলিকেই দারুনভাবে বিষাক্ততার পথে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে৷ ফলে, এড্রিনালিন গ্লান্ড নিস্তেজ ও দূর্বল প্রকৃতির হলে চূল পড়ার সমস্যাটা পরিলক্ষিত হয়৷  যেহেতু, ১,২,৩,৪ কারণগুলি আমাদের দেহে অন্যান্য নানাবিধ ক্রনিক সমস্যা সৃষ্টি করে তাই মাথার টাকের সমস্যা আছে এমন লোকের মধ্যে প্রায়শঃ * পেটের সমস্যা, ভূঁড়ির সমস্যা,সুগারের সমস্যা,থাইরয়েডের সমস্যা, প্রেসারের সমস্যা, স্কিনের সমস্যা, ঘুমের সমস্যা, মেজাজের সমস্যা, সেক্সের সমস্যা,কষ্ঠোকাঠিন্যের সমস্যা, প্রভৃতি লক্ষ্য করবেনই!! আবার, কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি হল সেলুলার টক্সিক এবং প্রচন্ড পরিমাণে এড্রিনালিনকে স্ট্রেস করে ফলে এই সব ক্ষেত্রে চুল পড়া লক্ষ্য করা যায়৷ যে সব মহিলারা বাচ্চা প্রসব করার পর হেয়ার লস করে খুবই, তাদেরও প্রসবকালে এড্রিনালিন প্রচন্ড স্ট্রেসে থাকে ৷ফলে প্রসবের পর ঐ গ্লান্ডটি দূর্বল হয়ে পড়ে৷ আবার, যে কোন বড় দূর্ঘটনাতেও চুল পড়ার সমস্যা পরবর্তীতে লক্ষ্য করা যায়৷
সূতরাং, মাথার টাকের মূল কারণ হল  — দূর্বল এড্রিনালিন গ্লান্ড এবং সেখান থেকে নিঃসৃত টক্সিক এপিনেফ্রিন এবং উৎকৃষ্ট এড্রিনালিনের অভাব৷

চিকিৎসাঃ
১) মিনক্সিডিলঃ এটি মূলত সিম্প্যাথেটিক আলফা রিসপ্টর ব্লকার৷ ফলে, হেয়ার ফলিকলের গোঁড়াতে সরবরাহকৃত শিরাগুলি মোটা হয় এবং রক্ত সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়৷ টক্সিক এড্রিনালিনের প্রভাবে কুঁচকে যাওয়া রক্তজালিকাগুলি মিনক্সিডিলের একশনে কিছুক্ষন প্রসারিত হয়৷ যতক্ষন এর একশন থাকবে ততক্ষন চুলপড়া বন্ধ থাকে৷ কিন্তূ, যেহেতু, এড্রিনাল ইস্যুটাকে ঠিক করা হচ্ছেনা ফলে, এই ঔষুধ ব্যবহার বন্ধ করলেই আবার চুল পড়া শুরু৷
২)ফিনাষ্টেরাইডঃ এটি মূলত Type 2 alfa reductase রিসপ্টর ব্লক করে৷ ফলে স্পেসিফিক্যালি হেয়ার ফলিকলে ও প্রস্টেটে ( এখানেও type 2 alfa reductase receptors থাকে) Testosterone to DHT রূপান্তরটা থামিয়ে রাখে৷ ফলে হেয়ার ফলিকগুলিতে DHT কমে গিয়ে চুলের গ্রোথ করে ও এনাফেজ বাড়ায়৷ কিন্তু, এর প্রভাবে প্রস্টেটের কম্প্লিকেশন তৈরী হয়৷ যতক্ষন একশন থাকে ততক্ষন ফল পাওয়া যায়৷ ওষুধ বন্ধ করলেই চুল পড়া শুরু হয়৷

৩) দেহের অন্যান্য সমস্যা কী কী আছে বা অসুখ কী কী আছে তার উপর নির্ভর করছে—ব্যক্তিটির দেহে Heavy metals toxicity এর পরিমাণ ও মাত্রা কত? EBV এর স্টেজ ও শক্তি কত? এড্রিনালিন গ্রন্থির অবস্থা কোন পর্যায়ে?

এগুলো বিবেচনা করে ব্যক্তিটির হেভি মেটাল ডেটক্সিফিকেশন, ন্যাচারাল এন্টিভাইরাল, এড্রিনালিন সাপোর্ট দিতে হবে৷
* কর্টিসল ও এড্রিনালিন এডাপ্টোজেন হিসাবেও কাজ করে৷ ফলে, এডাপ্টোজেনিক ফুড সাপ্লেমেন্ট জিঙ্কসেঙ্ক খেতে হবে৷ ফুজ গ্রেজিং করতে হবে৷
* দূর্বল হওয়া এড্রিনাল গ্লান্ডকে পুণঃউদ্ধার করতে ও রিস্টোর করতে অশ্বগন্ধা খেতে হবে৷ ফুড গ্রেজিং করতে হবে৷
*হেয়ার ফলিকলের নিউট্রিয়েন্ট খেতে হবে৷

৪)উপরিউক্ত জ্ঞানের ভিত্তিতে, সত্যতার আলোকে—যতটা সম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে৷ পাশাপাশি, সঙ্গে সঙ্গে ও অতি অল্প সময়ে Scalp বা মাথার স্কিনে বিরাজমান হেয়ার ফলিকল,আংশিক বা পরিপূর্ণ ব্লকড সমস্ত শিরা ধমনী জালিকাগুলি খুলতে , হেয়ার ফলিকলগুলিতে দ্রুত রক্ত সরবরাহ করতে ” হিজামা” পদ্ধতির কোন বিকল্প নাই৷  যদি হেয়ার ফলিকল চিরতরে বিনষ্ট না হয়ে মুমূর্ষু অবস্থাতেও থাকে তবুও হিজামা থেরাপির মাধ্যমে ও এপ্রোপ্রিয়েট সাপ্লেমেন্ট ও নিউট্রিশনের মাধ্যমে নতুন করে চুল গঁজানো এক্বেবারেই সম্ভব ও বাস্তব৷ কিন্তূ, যে সকল এরিয়াতে হেয়ার ফলিকল একদমই বিনষ্ট হয়ে গেছে ( স্ক্যাল্পের ত্বক চিক চিক করবে এবং অতি মসৃন হবে) সেখানে নতুন করে চুল গজানো কোনভাবেই সম্ভব নয়৷ তবে, যথাসময়ে চুলপড়ার প্রাথমিক পর্যায়ে যখন হেয়ার ফলিকলগুলি সবে দূর্বল হতে শুরু করেছে,তখনই এপ্রোপ্রিয়েট ব্যবস্থাপনা নিলে স্ক্যাল্পের চুলগুলিকে পূর্ণমাত্রায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন৷ সঠিক চিকিৎসা ও হলিষ্টিক কেয়ারে চুলপড়া বন্ধ করা এবং ফার্দার টাকলা হয়ে যাওয়া থেকে সুরক্ষা দান করবে নিশ্চিৎ৷
এর সঙ্গে এড্রিনাল গ্লান্ডকে স্ট্রেস করে এমন ফুড গুলি এড়িয়ে চলতে হবে৷ জীবনের মনশীলতা ও প্রশান্তি বাড়িয়ে উৎকৃষ্ট এপিনেফ্রিন সিক্রেশন করে এমন চিন্তাফিকিরে মনোনিবেশ করতে হবে৷ হেভি মেটাল কপারের জন্য যে ডার্মাটাইটিস হচ্ছিল সেটাও লোকালি বের হবে হিজামার মাধ্যমে৷ ফলে ডার্মাটাইটিসও কমবে৷ চুল পড়াও কমবে৷

৫)ইন্টারনাল স্ট্রেসর ফর এপিনেফ্রিন যেমন—হাই ব্লাড ফ্যাট, লো ব্লাড অক্সিজেন, ব্লাড সুগার ইমব্যালান্স, ইনফেকশন, মেডিকেশন ( সিন্থেটিক), হাই প্রোটিন , ডিম, ডায়েরি প্রভৃতি এড়িয়ে চলতে হবে বা কারেকশন করতে হবে৷

   তাই, আসুন সহজে, অল্প খরচে, অল্প সময়ে শ্যাম্পূ ছাড়াই চুল পড়া বন্ধ করি৷ দরকার আমাদের সঠিক জ্ঞান ও সচেতনতা৷ সমস্ত রকম অকার্যকর মেডিকেশন,সিন্থেটিক ড্রাগ,উইগ,ট্রান্সপ্লান্ট ব্যহারের আগে একটু ভাবি৷

ধন্যবাদ৷

লিখনে ও গবেষণাতে—Dr.Year Ali

$$ Hair Loss and Hijama research article-

http://hijamacups.com/hair-loss-hijama/

&&To know true science of hijama , pls go through following eye-opener article-

https://asshifatrust.com/hijama-or-rwct/

$$রোগীর ফিডব্যাক ভিডিও

https://youtu.be/xjhhSc8xUEM

&& To know and self-educate about health & hijama , see more video on

https://youtu.be/i6Yg6PD7Lqo

*** Heavy metals আমাদের দেহে কীভাবে ক্ষতি করছে,জানতে অবশ্যই পড়ুন—

https://asshifatrust.com/2020/07/23/heavy-metals-need-serious-attention/

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *